ব্যাক-পেইন বিষয়টা শুনলেই মনে হয়, এটা বড়দের অসুখ, আমার হবেনা। কারণ এই প্রবলেমটা সাধারণত ৩০-৪০ বছর বয়সেই বেশি দেখা যায়। কিন্তু আজকাল ২৩-২৯ এর মত অল্প বয়সেও এ সমস্যা অনেকেরই দেখা দেয়। বয়স যত বাড়ে সেই সাথে ব্যাক-পেইনের প্রবলেমটাও বাড়তে থাকে।
এগুলো ছাড়াও আমাদের কিছু ভুলে টেম্পোরারি ব্যাকপেইন হতে পারে যেমন-
ব্যাক-পেইনের প্রবলেম থেকে বাঁচতে কি করবেন?
যারা ব্যাক পেইনের সমস্যা ফেইস করছেন তারা ভারি কিছু তোলা বা হেভি-এক্সারসাইজ করবেন না। একটানা একইভাবে বসে বা দাড়িয়ে থাকবেন না, অফিসের চেয়ারটা যেন কমফোর্টেবল ও ভালোভাবে ব্যাক-সাপোর্ট দেয় তা খেয়াল রাখবেন, অতিরিক্ত হাটাহাটি করবেন না এবং বাড়তি ওজন থাকলে তা কমানোর চেষ্টা করুন। ওজন কমাতে হোয়াইট সুগার ও সল্ট যতটা পারা যায় এড়িয়ে চলবেন। ব্যাক-পেইন নিয়ে সচেতন হোন কারণ, ৩-৬ মাস এর বেশি সময় ধরে এই প্রবলেম ফেইস করলে তা ক্রনিক অবস্থায় রুপ নেয় এবং মারাত্মক পর্যায়ে প্যারালাইসিস পর্যন্ত হতে পারে।
বাংলাদেশের প্রথম ক্যামিকেল ফ্রি অর্গানিক বিউটি কেয়ার প্রডাক্টস পাচ্ছেন নিউট্রিপিওরে! হেয়ার কনসার্ন অনুযায়ী ন্যাচারাল হেয়ার অয়েল ও অর্গানিক হেয়ার মাস্ক বেছে নিন আপনার পছন্দমত। আজই ভিজিট করুন নিউট্রিপিওরের ওয়েবসাইট, অথবা নক করুন ফেইসবুক ও ইনস্টাগ্রাম পেইজে…